থাইল্যান্ডের ই-ভিসা যা আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে করতে পারবেন

থাইল্যান্ডের ই-ভিসা যা আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজে করতে পারবেন

 

থাইল্যান্ডের ই-ভিসা আবেদন করার পদ্ধতি:

থাইল্যান্ডের আবেদন প্রক্রিয়া এখন আরও সহজ! e-Visa পদ্ধতিতে ঘরে বসেই ভিসার জন্য আবেদন করা সম্ভব। নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:

প্রথম ধাপ: রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন

১. ওয়েবসাইট ভিজিট করুন:

https://www.thaievisa.go.th/

২. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
– একটি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বোচ্চ ১০ জনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
– পাসপোর্ট বায়োডাটা পেজ এবং ছবি আপলোড করুন (jpg ফাইল, ৩MB এর কম)।
– পাসপোর্ট থেকে তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফর্মে আসবে। তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করুন।

৩. তথ্য এবং ডকুমেন্ট আপলোড করুন:
– প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যেমন ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট বা বর্তমান অবস্থানের প্রমাণ আপলোড করুন।

৪. ভিসার ধরন নির্বাচন করুন:
ভিসা ফি (টাকা):
– ট্যুরিস্ট ভিসা (সিঙ্গেল এন্ট্রি): ৩,৫০০
– ট্যুরিস্ট ভিসা (মাল্টিপল এন্ট্রি): ১৭,০০০
– অন্যান্য ভিসার বিস্তারিত ফি ও তথ্য ওয়েবসাইটে পাবেন।

৫. এম্বেসি নির্বাচন করুন:
– বাংলাদেশ থেকে আবেদনকারীরা শুধুমাত্র ঢাকার রয়্যাল থাই এম্বেসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

২য় ধাপ: পেমেন্ট প্রক্রিয়া
১. পেমেন্ট ইনফো সামারি (PIS) শীট:
– আবেদন জমা দেওয়ার পর এটি পাবেন। শীটটিতে QR কোড এবং রেফারেন্স নম্বর থাকবে।

২. পেমেন্ট করুন:
[Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান।
– ভিসা ফি জমা দেওয়ার পর PIS শীটটি পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে আপলোড করুন।
– পেমেন্ট নিশ্চিত হলে ই-রিসিপ্ট ইমেইলে পাঠানো হবে।

৩য় ধাপ: ভিসা অনুমোদন
১. প্রসেসিং সময়:
– আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য অন্তত ১০ কার্যদিবস সময় লাগবে।
– অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাওয়া হতে পারে।
২. ই-ভিসা গ্রহণ:
– ইমেইলের মাধ্যমে অনুমোদিত ভিসা পাবেন।
– ই-ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখান।

কী প্রাপ্তি ও সময়সূচি (পয়েন্ট আকারে)

রেজিস্ট্রেশন:
– অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।

আবেদন জমা দেওয়ার পর:
– PIS শীট (QR কোড এবং পেমেন্ট তথ্য সহ) পাবেন।

পেমেন্টের পর: ই-রিসিপ্ট #thaivisa

অনুমোদনের পর:
– ই-ভিসা / অতিরিক্ত তথ্যের অনুরোধ / আবেদন প্রত্যাখ্যান সংক্রান্ত ই-মেইল পাবেন।
সহজেই আবেদন করুন, নিরাপদে ভ্রমন করুন থাইল্যান্ড🤗

Share This

COMMENTS

Wordpress (0)
Disqus ( )